বেলা ফুরাবার আগে






বইয়ের নাম :বেলা ফুরাবার আগে
লেখক:আরিফ আজাদ
প্রকাশক:সমকালীন প্রকাশন 
পাতা:১৯২টি 
সবইটি পড়ে ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার করবেন।আর কোনো বই সম্পর্কে পিডিএফ লাগলে অবশ্যই আমাদের ইমেইল করে জানাবেন আমরা দেয়ার চেষ্টা করবো 

 বাংলাদেশে আরিফ আজাদ বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় ইসলামিক লেখক। সেকারণেই এখন পর্যন্ত তাঁর বইগুলো জনপ্রিয়তার তুঙ্গে আছে। সর্বশেষ প্রকাশিত বেলা ফুরাবার আগে বইটিও রকমারি ডট কমে হাজারো প্রি-অর্ডার হয়েছে। এছাড়া অনেককেই সোশ্যাল মিডিয়াতে বইটি নিয়ে প্রশংসা করে পোস্ট করতে দেখা গেছে। বইটির মূল কেন্দ্রে আছে যুবক শ্রেনী। যদিও লেখকের মতে, বেলা ফুরাবার আগে বইটি সকল শ্রেনীর মানুষের জন্যই। এই ছোট জীবনে অল্পতেই হতাশ হয়ে পড়া, ছোট ছোট দুঃখ কষ্টতেই সৃষ্টিকর্তাকে ভুলতে বসার মতো বিষয়গুলো নিয়ে লেখা এই বইটি। এছাড়াও নিজেকে ঢেলে সাজানোর পদ্ধতিও দিয়েছেন লেখক তাঁর এই বইটিতে।
আরিফ আজাদ ১৯৯০ সালের ৭ জানুয়ারি চট্টগ্রামে জন্মগ্রহন করেছেন। চট্টগ্রামের জিলা স্কুলে তাঁর শিক্ষাজীবন শুরু হয়। তিনি মূলত নাস্তিকতাবাদের বিরুদ্ধে এবং ইসলামের পক্ষে লিখে থাকেন। যুক্তি দিয়ে লেখার জন্যই জন্য তাঁর বই মানুষের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে বলে অধিকাংশ পাঠক মনে করেন।

তসলিমা নাসরিন
বাংলাদেশের এক বিপথগামী লেখিকার প্রতিচ্ছবি। নামটা শুনলে যে কারাে চোখের সামনে ভেসে ওঠে এক অশ্লীল রিপুতাড়িত উগ্র নারীর অবয়ব।
 শুধু নিজের শরীর ও জীবনযৌবনকেই তিনি পানির দরে পুরুষজাতির সামনে উপস্থাপন করেননি, বরং অন্য নারীদেরকেও তিনি এই পথে আহ্বান করেছেন।
নগ্নতার ইন্ধন যুগিয়ে তিনি শুধু নিজেকেই ধ্বংস করেননি, বরং ধ্বংস করেছেন একটি সমাজকে, নিজের পরিবারকে এবং দেশের বৃহৎ লেখক গােষ্ঠীকে।
বাংলাদেশের বহু নামকরা লেখককে তিনি যৌবনের বড়শি দিয়ে শিকার করেছেন খুব সহজেই। আবার তাদের এসব কীর্তির কথা প্রকাশও করেছেন নির্ধিধায়।
ফলে তসলিমা এখন বাংলাদেশে অনুপ্রবেশে তাওহীদপ্রেমী জনতার আন্দোলনের প্রয়ােজন হবে না, তার এই অভিসারসঙ্গী এলিট শ্রেণীরাই আন্দোলন করে তাকে প্রতিহত করবে! তসলিমার কোনাে বই সাহিত্যের মানে উত্তীর্ণ নয়।
কেউ তা সাহিত্যের বিচারে মূল্যায়নও করে না। তিনি নিজেও নিজেকে সাহিত্যসম্পন্ন বলে মনে করেন না। বাবা তাকে একজন ডাক্তার বানিয়েছিলেন। তার কাজ ছিল অসুস্থ মানুষের দেহে ইনজেকশনের সুঁই ফুটিয়ে সুস্থ করে তােলা।
কিন্তু তিনি সেই পথ ছেড়ে আনাড়ি হাতে কলম নিয়ে তা দিয়ে সুস্থ মানুষের দেহে সম্ভ্রমহানীর স্থল ফোটাচ্ছেন। সাহিত্যমানের জন্য নয়; মানুষ তার বই পড়ে অসুই সুখ লাভের উদ্দেশ্যে।

Share this

0 Comment to "বেলা ফুরাবার আগে"

Post a Comment